০৯:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:১৪:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ১৫৩৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। দিনের প্রথম ম্যাচে রংপুর রেঞ্জার্সকে হারিয়েছে ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে। মিরপুরে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৫৭ রান তোলে রংপুর। সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন নাইম। জবাবে ১০ বল হাতে রেখে জয়ের লক্ষ্যে পৌছায় চট্টগ্রাম। সর্বোচ্চ চ্যাডউইক ওয়ালটনের ব্যাট থেকে আসে ৫০ রান।

ইনজুরির কারণে আসরের শুরু থেকে ছিলেন না। দুই ম্যাচ পর আবারো মাঠে লড়াইয়ে ফিরেছেন চট্টগ্রাম চ্যালের্ঞ্জাসের নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এমন ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত মাহমুদউল্লাহ’র।

যে পরিকল্পনা করে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত, তাতে শতভাগ সফল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। উদ্বোধনী জুটিতে ২৫ রান যোগ করে যখন ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছিলো রংপুর রেঞ্জার্স। তখন ত্রাতা হয়ে আসেন কেসরিক উইলিয়ামস। ৯ রানে ফেরান মোহাম্মদ শেহজাদকে।

এরপর রয়ান বার্ল ও মাহমুদউল্লাহ’র শিকার টম আবেল ও জহুরুল ইসলাম।

আগের ম্যাচে ১১ রান করা মোহাম্মদ নবি ফিরেছেন ২১ রানে, কেসরিক উইলিয়ামসের দ্বিতীয় শিকারে।

তবে, একপ্রান্তে অবিচল ছিলেন ওপেনার মোহাম্মদ নাইম। চট্টগ্রাম বোলাদের শাসন করে তুলে নেন আসরের প্রথম ফিফটি।

তবে, অর্ধশতকে-শতকে রূপ দিতে পারেননি নাইম। ২২ রানের আক্ষেপ নিয়ে ফিরেছেন বাহাতি এই ওপেনার।

১৩৮ রানে পাচঁ উইকেটে হারানো রংপুরকে আর বড় সংগ্রহ এনে দিতে পারেনি লোয়ার-মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যানরা। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১৫৭ রানের পূঁজি পায় রংপুর রেঞ্জার্স।

জবাবে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার চ্যাডউইক ওয়ালটন ও আবিস্কা ফার্নান্দো। রংপুর বোলারদের ওপর রীতিমতো তাণ্ডব চালান এই দুই ব্যাটসম্যান। উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৬৮ রান।

২৩ বলে ৩৭ রান করে ফার্নন্দো ফিরলেও এতোটুকু ভীতি ছড়ায়নি চ্যালেঞ্জার্স শিবিরে। আগ্রাসী ভুমিকায় দলকে টেনে নেন আরেক ওপেনার ওয়ালটন ও ইমরুল কায়েস। অবশ্য ফিফটির পরপরই সাজঘরে ফেরেন ওয়ালটন।

আসরের প্রথমবারের মতো নেমে ১৫ রানে থামেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ। সুবিধা করতে পারেনি নাসির হোসাইনও।১৬ রানের ব্যবধানে এই দুই ব্যাটসম্যান যখন বিদায়ে নেন, জয়ের জন্য দল তখন ৩ রানের দুরুত্বে।

আর কোন অঘটন হতে দেননি ইমরুল কায়েস। ছিলেন ৪৪ রানে অপরাজিত। তাতেই দ্বিতীয় জয়ের আনন্দে মাতে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স

আপডেট সময় : ১০:১৪:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। দিনের প্রথম ম্যাচে রংপুর রেঞ্জার্সকে হারিয়েছে ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে। মিরপুরে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৫৭ রান তোলে রংপুর। সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন নাইম। জবাবে ১০ বল হাতে রেখে জয়ের লক্ষ্যে পৌছায় চট্টগ্রাম। সর্বোচ্চ চ্যাডউইক ওয়ালটনের ব্যাট থেকে আসে ৫০ রান।

ইনজুরির কারণে আসরের শুরু থেকে ছিলেন না। দুই ম্যাচ পর আবারো মাঠে লড়াইয়ে ফিরেছেন চট্টগ্রাম চ্যালের্ঞ্জাসের নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এমন ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত মাহমুদউল্লাহ’র।

যে পরিকল্পনা করে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত, তাতে শতভাগ সফল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। উদ্বোধনী জুটিতে ২৫ রান যোগ করে যখন ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছিলো রংপুর রেঞ্জার্স। তখন ত্রাতা হয়ে আসেন কেসরিক উইলিয়ামস। ৯ রানে ফেরান মোহাম্মদ শেহজাদকে।

এরপর রয়ান বার্ল ও মাহমুদউল্লাহ’র শিকার টম আবেল ও জহুরুল ইসলাম।

আগের ম্যাচে ১১ রান করা মোহাম্মদ নবি ফিরেছেন ২১ রানে, কেসরিক উইলিয়ামসের দ্বিতীয় শিকারে।

তবে, একপ্রান্তে অবিচল ছিলেন ওপেনার মোহাম্মদ নাইম। চট্টগ্রাম বোলাদের শাসন করে তুলে নেন আসরের প্রথম ফিফটি।

তবে, অর্ধশতকে-শতকে রূপ দিতে পারেননি নাইম। ২২ রানের আক্ষেপ নিয়ে ফিরেছেন বাহাতি এই ওপেনার।

১৩৮ রানে পাচঁ উইকেটে হারানো রংপুরকে আর বড় সংগ্রহ এনে দিতে পারেনি লোয়ার-মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যানরা। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১৫৭ রানের পূঁজি পায় রংপুর রেঞ্জার্স।

জবাবে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার চ্যাডউইক ওয়ালটন ও আবিস্কা ফার্নান্দো। রংপুর বোলারদের ওপর রীতিমতো তাণ্ডব চালান এই দুই ব্যাটসম্যান। উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৬৮ রান।

২৩ বলে ৩৭ রান করে ফার্নন্দো ফিরলেও এতোটুকু ভীতি ছড়ায়নি চ্যালেঞ্জার্স শিবিরে। আগ্রাসী ভুমিকায় দলকে টেনে নেন আরেক ওপেনার ওয়ালটন ও ইমরুল কায়েস। অবশ্য ফিফটির পরপরই সাজঘরে ফেরেন ওয়ালটন।

আসরের প্রথমবারের মতো নেমে ১৫ রানে থামেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ। সুবিধা করতে পারেনি নাসির হোসাইনও।১৬ রানের ব্যবধানে এই দুই ব্যাটসম্যান যখন বিদায়ে নেন, জয়ের জন্য দল তখন ৩ রানের দুরুত্বে।

আর কোন অঘটন হতে দেননি ইমরুল কায়েস। ছিলেন ৪৪ রানে অপরাজিত। তাতেই দ্বিতীয় জয়ের আনন্দে মাতে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।