১০:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের জয়ের ধারা ধরে রেখেছে খুলনা টাইগার্স

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ১৫৬৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের জয়ের ধারা ধরে রেখেছে খুলনা টাইগার্স। দিনের প্রথম ম্যাচে রাজশাহী রয়েলসকে হারিয়েছে ৫ উইকেটে। ১৯০ রানের টার্গেটে ব্যাট করে, মুশফিকুর রহিমের ৯৬ রানে জয়ের লক্ষ্যে পৌছায় খুলনা। এরআগে, টস হেরে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ১৮৯ রান সংগ্রহ করে রাজশাহী রয়েলস। সর্বোচ্চ ৮৭ রান করে শোয়েব মালিক।

পারফর্ম করলেন জাতীয় ক্রিকেটাররা। এক পেশে ম্যাচের জয়ের নির্ধারকও তারাই। মুশফিক বীরত্বে আসরে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো খুলনা টাইগার্স। ৫ উইকেটের জয়ে। বিপরীতে বড় সংগ্রহ গড়েও না জেতার আক্ষেপ রাজশাহী রয়েলসের।

অবশ্য ১৯০ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভাল হয়নি খুলনার। দলীয় ২৫ রানের মধ্যে দুই ওপেনার নাজমুল ও রহমতুল্লাহ গুরবাজকে হারায় মুশফিকের দল।

তৃতীয় উইকেটে প্রতিরোধ গড়ে টাইগার্স শিবির। রাইলি রুশোকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। গড়েন ৭৭ রানের জুটি। ৪২ রানে রুশো ফিরলেও, ততক্ষণে জয়ের ভীত পেয়ে যায় খুলনা টইগার্স । তাই সঙ্গী হারালেও পথ হারাননি মুশফিক। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে তোলে নেন আসরের প্রথম ফিফটি।

চতুর্থ উইকেটেও সামসুর রহমানকে নিয়ে রাজশাহীর বোলারদের উপর তাণ্ডব চালান মুশফিক। অপর প্রান্তে আগ্রাসী ছিলেন সামসুর রহমানও। ২৯ রানে সামসুর রহমান যখন বিদায় নেন জয়ের জন্য দল তখন ৩৬ রান দূরে।

সেঞ্চুরির সম্ভাবনা তখনও বাচিয়ে রেখেছিলেন মুশফিক। জয়ের দুই আর ম্যাজিক ফিগারের জন্য মুশফিকের দরকার ৪ রান। কিন্তু সেই সমীকরণ আর মেলাতে মিস্টার ডিপেন্ডডেবল। বাউন্ডারি হাকাতে গিয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক।

তবে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যেতে ভুল করেননি বরি ফ্রাইলিঙ্ক। দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ে-দলের বড় জয় নিশ্চিত করেন এই প্রোটিয়ান।

তার আগে, চট্টগ্রাম পর্বের শুরুটা ভাল ছিল না রাজশাহীর। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৬৬ রানেই ৩ উইকেটে হারায় আন্দ্রে রাসেল দল।

তবে, চতুর্থ উইকেটে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন রাজশাহীর। যার কারিগর শোয়েব মালিক ও রবি বোপারা। জহুর আহমেদের উইকেটে রীতিমতো ঝড় তোলেন এই দুই ব্যাটসম্যান।

৩৭ বছর বয়সেও এতটুকু দমে যাননি, তা আবারো প্রমাণ করলেন শোয়েব মালিক, বোপারাকে নিয়ে গড়েন ১০৬ রানের জুটি।

ফিফটির পর আরো আগ্রাসী শোয়েব মালিক. ছিলেন সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১৩ রানের আক্ষেপে পুরেছেন পাকিস্তান অলরাউন্ডার। তাতেই অবশ্য বড় সংগ্রহ পায় রাজশাহী রয়েলস। তবে জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিলো না। ফলে আসরের প্রথম হারের তিক্ততা নিয়ে মাঠ ছাড়ে রাজশাহী রয়েলস।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের জয়ের ধারা ধরে রেখেছে খুলনা টাইগার্স

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের জয়ের ধারা ধরে রেখেছে খুলনা টাইগার্স। দিনের প্রথম ম্যাচে রাজশাহী রয়েলসকে হারিয়েছে ৫ উইকেটে। ১৯০ রানের টার্গেটে ব্যাট করে, মুশফিকুর রহিমের ৯৬ রানে জয়ের লক্ষ্যে পৌছায় খুলনা। এরআগে, টস হেরে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ১৮৯ রান সংগ্রহ করে রাজশাহী রয়েলস। সর্বোচ্চ ৮৭ রান করে শোয়েব মালিক।

পারফর্ম করলেন জাতীয় ক্রিকেটাররা। এক পেশে ম্যাচের জয়ের নির্ধারকও তারাই। মুশফিক বীরত্বে আসরে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো খুলনা টাইগার্স। ৫ উইকেটের জয়ে। বিপরীতে বড় সংগ্রহ গড়েও না জেতার আক্ষেপ রাজশাহী রয়েলসের।

অবশ্য ১৯০ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভাল হয়নি খুলনার। দলীয় ২৫ রানের মধ্যে দুই ওপেনার নাজমুল ও রহমতুল্লাহ গুরবাজকে হারায় মুশফিকের দল।

তৃতীয় উইকেটে প্রতিরোধ গড়ে টাইগার্স শিবির। রাইলি রুশোকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। গড়েন ৭৭ রানের জুটি। ৪২ রানে রুশো ফিরলেও, ততক্ষণে জয়ের ভীত পেয়ে যায় খুলনা টইগার্স । তাই সঙ্গী হারালেও পথ হারাননি মুশফিক। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে তোলে নেন আসরের প্রথম ফিফটি।

চতুর্থ উইকেটেও সামসুর রহমানকে নিয়ে রাজশাহীর বোলারদের উপর তাণ্ডব চালান মুশফিক। অপর প্রান্তে আগ্রাসী ছিলেন সামসুর রহমানও। ২৯ রানে সামসুর রহমান যখন বিদায় নেন জয়ের জন্য দল তখন ৩৬ রান দূরে।

সেঞ্চুরির সম্ভাবনা তখনও বাচিয়ে রেখেছিলেন মুশফিক। জয়ের দুই আর ম্যাজিক ফিগারের জন্য মুশফিকের দরকার ৪ রান। কিন্তু সেই সমীকরণ আর মেলাতে মিস্টার ডিপেন্ডডেবল। বাউন্ডারি হাকাতে গিয়ে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক।

তবে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যেতে ভুল করেননি বরি ফ্রাইলিঙ্ক। দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ে-দলের বড় জয় নিশ্চিত করেন এই প্রোটিয়ান।

তার আগে, চট্টগ্রাম পর্বের শুরুটা ভাল ছিল না রাজশাহীর। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৬৬ রানেই ৩ উইকেটে হারায় আন্দ্রে রাসেল দল।

তবে, চতুর্থ উইকেটে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন রাজশাহীর। যার কারিগর শোয়েব মালিক ও রবি বোপারা। জহুর আহমেদের উইকেটে রীতিমতো ঝড় তোলেন এই দুই ব্যাটসম্যান।

৩৭ বছর বয়সেও এতটুকু দমে যাননি, তা আবারো প্রমাণ করলেন শোয়েব মালিক, বোপারাকে নিয়ে গড়েন ১০৬ রানের জুটি।

ফিফটির পর আরো আগ্রাসী শোয়েব মালিক. ছিলেন সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১৩ রানের আক্ষেপে পুরেছেন পাকিস্তান অলরাউন্ডার। তাতেই অবশ্য বড় সংগ্রহ পায় রাজশাহী রয়েলস। তবে জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিলো না। ফলে আসরের প্রথম হারের তিক্ততা নিয়ে মাঠ ছাড়ে রাজশাহী রয়েলস।