বাগেরহাটে নদী ও খাল খননে চিংড়ি শিল্প এবং কৃষিতে হয়েছে উন্নয়ন
- আপডেট সময় : ০৮:২২:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০
- / ১৬৩০ বার পড়া হয়েছে
বাগেরহাটে নদী ও খাল খননের ফলে জলাবদ্ধতা নিরসনে বেড়েছে সবজিসহ বিভিন্ন ফসলের উৎপাদন। নৌ-পথে পন্য পরিবহন বাড়ার ফলে খরচ ও হয়রানি কমেছে কৃষকের। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, বর্ষা মৌসুম শেষ হলে আরও খাল-নদী খনন করে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করা হবে। এতে বাড়বে কৃষি উৎপাদন।
প্রায় ৪০ বছর আগে বাগেরহাটের বিভিন্ন নদী ও খাল খনন করা হয়েছিল। এরপর, দখল, নানা অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ ও অপরিকল্পিত মাছ চাষের কারণে পানি স্বাভাবিক প্রবাহ হারিয়ে ভরাট হয়ে যায় খালগুলো। ফলে জলাবদ্ধতাসহ জীবন-যাপনে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়।
এবছর জেলার সদর, ফকিরহাট, কচুয়া, মোল্লাহাট, বাগেরহাট ও চিতলমারী উপজেলায় ৩৩টি খাল ও দুটি নদীর প্রায় এক’শ কিলোমিটার খনন করা হয়েছে। ফলে এবার বৃষ্টি মৌসুমে কোনো জলাবদ্ধতা হয়নি। সাধারণ মানুষ খুব খুশি। অন্যান্য খালও খননের দাবি জানিয়েছে, স্থানীয়রা।
খনন করা খালের দু’পাশে বনায়নের কাজ চলছে বলে জানান, এই কর্মকর্তা।
নদী খননের ফলে চিংড়ি শিল্প এবং কৃষিতে অনেক উন্নয়ন হয়েছে বলে মনে করেন, এই জনপ্রতিনিধি।
৩৩টি খাল ও দুটি নদী সম্পূর্ণভাবে খনন করা হয়েছে। বর্ষা মৌসুম শেষ হলে অন্যান্য খালও খনন করা হবে বলে জানায়, পানি উন্নয়ন বোর্ড।
জেলার পাঁচ উপজেলায় ৫৫টি খাল ও পাঁচটি নদী খনন করা হবে।