বিভিন্ন জেলায় শীতে কাঁপছে ছিন্নমূল মানুষ
- আপডেট সময় : ০৩:৩২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জানুয়ারী ২০২৩
- / ১৬২৫ বার পড়া হয়েছে
পঞ্চগড়ে গেল কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ১০ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। আবহাওয়া অফিস কর্মকর্তা রাসেল শাহ জানান, আজ জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে ঘন কুয়াশায় পথঘাট ঢেকে যায়। রাতভর বৃষ্টির মত ঝড়েছে কুয়াশা। এদিকে, হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা ভর্তি হচ্ছে বেশি।
কুড়িগ্রামে বইতে শুরু করেছে মৃদ শৈত্য প্রবাহ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াসে। হিমেল হাওয়ায় বেড়েছে কনকনে ঠান্ডার মাত্রা। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষজন।
দিনাজপুরে গতকাল তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা কিছুটা বাড়ায় কমেছে কুয়াশার আধিক্য। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে শীতের তীব্রতা।
মানিকগঞ্জে চলছে শৈত প্রবাহ। ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। দিনের বেলায় সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে বেশী বিপাকে পড়েছে ছিন্নমুল মানুষ। হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগী।
পটুয়াখালীতে ঘন কুয়াকাশার সঙ্গে তীব্র শীতে কাঁপছে দক্ষিণের জনপদ। হিমেল হাওয়ায় স্থবিরতা নেমে এসেছে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে। সকাল নয়টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস।