ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে সালিশ বৈঠকে প্রতিপক্ষের হামলায় একজন মারা গেছেন
- আপডেট সময় : ০২:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২
- / ১৬৪৪ বার পড়া হয়েছে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে সালিশ বৈঠকে প্রতিপক্ষের হামলায় শাহ আলম নামে একজন মারা গেছেন। এঘটনায় একজনকে আটক করেছে পুলিশ। নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে পারিবারিক কলহের জেরে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার স্থানীয় জাহের মিয়ার ছেলে বাহার মিয়া ও সফর মিয়ার ছেলে আরাফাতের মধ্যে ঝগড়া হয়। বিষয়টি মীমাংসা করতে শনিবার রাতে সালিশ বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে জিয়া নামে একজন না আসায় শাহ আলম কারণ জানতে চান। এ নিয়ে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে সফর মিয়া, সাঈদুল, ছুট্টু ও আরাফাত দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শাহ আলমের ওপর হামলা করে। এ সময় শাহ আলমের চোখে বল্লমের আঘাত লাগে। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে জেলা সদর হাসপাতাল এবং পরে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান। নবীনগর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুর রশিদ জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে।
নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে অভিযুক্ত মিলনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, রাতে মুক্তার মা-বোনের সঙ্গে পারিবারিক ঋণ পরিশোধের বিষয় নিয়ে কথা বললে বিতণ্ডা শুরু হয়। কলহের এক পর্যায়ে এসে যুক্ত হন মুক্তারের বড় ভাই মিলন। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে মুক্তারকে সজোড়ে ঘুষি মারেন মিলন। এতেই মারা যান মুক্তার মিয়া।
এদিকে, নিখোঁজের ১০ দিন পর সাভারে তুরাগ নদী থেকে ক্ষতবিক্ষত এক গার্মেন্টস শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সকালে উপজেলার আমিনবাজারের কেবলারচরের তুরাগ নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে আমিনবাজার নৌ পুলিশ।