ভৈরব নদ ও রূপসা নদীর দুপাশে অবৈধ স্থাপনার উচ্ছেদ কার্যক্রম স্থবির
- আপডেট সময় : ১১:০০:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
- / ১৬৬৭ বার পড়া হয়েছে
খুলনার ভৈরব নদ ও রূপসা নদীর দুপাশে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনার উচ্ছেদ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি নগরীর শিপইয়ার্ড রোডে নদীর তীরে কাঠ ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করতে গেলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কাঠ ব্যবসায়ীরা বলছেন, দীর্ঘ ৫০ বছর ধরো ওই এলাকায় ব্যবসা করলেও প্রভাবশালী এক নেতার মদদে তাদেরকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে। আর বিআইডব্লিউটিএ বলছে,যৌথ জরিপের মাধ্যমে অবৈধ দখলদারদেরকে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
ভৈরব নদ ও রূপসা নদীর দুপাশের অবৈধ দখলদারদের তালিকা অনুযায়ী ১০টি মৌজার ১ হাজার ২ শত ৭৪ জনকে চিঠি দিয়ে উচ্ছেদ নোটিশ দেয় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ। তারই ধারাবাহিকতার নগরীর শিপইয়ার্ড রোডে নদীর তীরের বাংলাদশে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরবিহন র্কতৃপক্ষ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে গেলে হামলা গাড়ি ভাঙচুর ও র্কতৃপক্ষের তিন কর্মি আহত হয়।এরপর উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করতে বাধ্য হয় র্কতৃপক্ষ। সেই ঘটনায় মামলাও করেছে কাঠ ব্যবসায়ীদের নামে র্কতৃপক্ষ।
কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা ওই অঞ্চলে ব্যবসা করলেও প্রভাবশালী এক নেতা বিআইডব্লিউটিএর দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তার মাধ্যমে তাদের উৎখাত করে তাকে বসানোর চেষ্টা করছে।
আর ইজারাদার বলছেন,সরকারি সকল আইন কানুন মেনেই তিনি ওই জায়গা বন্দোবস্ত নিয়েছেন্ কিন্তু অবৈধ ভাবে থাকা ওখানকার ব্যবসায়ীরা তার জায়গা বুঝে নিতে দিচ্ছে না।
আর বিআইডব্লিউটিএর এই কর্মকর্তা বলছেন,কোন প্রভাবশালী ইন্দনে নয়,জেলা প্রশাসন ও বিআইডব্লিউটিএ এর যৌথ জরিপের মাধ্যমে তালিকা অনুযায়ী উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
সরকারি আইন মেনে জায়গার বন্দোবস্ত চায় কাঠ ব্যবসায়ীরা।