ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের কারণে স্থলবন্দর ও বিভাগীয় শহরে পেঁয়াজের দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণে
- আপডেট সময় : ০২:৪৮:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
- / ১৫৫২ বার পড়া হয়েছে
ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানী বন্ধের পর থেকেই অস্থিতিশীল দেশের পেঁয়াজের বাজার। ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের কারণে স্থলবন্দর ও বিভাগীয় শহরে দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের এলসিকৃত ১০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে দেয় সেদেশের রপ্তানিকারকরা। বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনকে মাঠে দেখা গেলেও তা পর্যাপ্ত নয় বলছে ক্রেতারা। মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে দিনাজপুরের খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পেয়াজ বিক্রি করে মোকাম বন্ধ করে দেয়ার অভিযোগ আড়তদারদের বিরুদ্ধে। পেয়াজের দোকানগুলোতে খুচরা ব্যবসায়ীরা পঁচা পেঁয়াজ বিক্রির চেষ্টা করছেন। আজও জেলায় দেশী ভালোমানের পেয়াজ কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত। ভারতের পেয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে।
টানা পঞ্চম দিনের মতো ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আনা পেঁয়াজের ট্রাক ঢুকতে পারেনি।ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, ৩৫০টি পেঁয়াজ ভর্তি ট্রাক ভারতের সীমান্তে রয়েছে।
এদিকে, বরিশালে প্রশাসনের কঠোর নজরদারীর কারণে প্রভাব পড়েছে পেয়াজের দামে। কেজিতে ৯ থেকে ১২ টাকা কমেছে। পাইকারী বাজারে ৮৬ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া দেশী পেয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা দরে। ৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভারতীয় পেয়াজের দামও কেজি প্রতি ৯ টাকা কমেছে। পাইকারী বাজারে ভারতীয় পেয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬৫ থেকে ৬৬ টাকা দরে। তবে খুচরা বাজারে দেশী পেয়াজ ৯০ এবং ভারতীয় পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে।