বেনফিকার একাডেমিতেই ফুটবলার হয়ে উঠেছেন রামোস। তাঁকে পর্তুগালের ভবিষ্যৎ তারকাই বলা হচ্ছিল। তিনি কতটা কী পারেন, সেটি সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে প্রমাণ করলেন। এবারের মৌসুমে বেনফিকার হয়ে পর্তুগিজ লিগে ১১ গোল করেছিলেন। কাল হ্যাটট্রিক করে ইউরোপের নামী ক্লাবগুলোর নজরে যে তিনি পড়েছেন, সেটি বলাই যায়।
২০১৯ সালে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ইউরোপিয়ান যুব চ্যাম্পিয়নশিপে দারুণ খেলেছিলেন তিনি। হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। ২০১৩ সালে মাত্র ১২ বছর বয়সে বেনফিকার একাডেমিতে নাম লিখিয়েছিলেন রামোস। শুরু থেকেই একাডেমিতে তিনি ভালো ফিনিশার হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। গোলে শট নেওয়ার ক্ষমতা, তা থেকে গোল বের করে আনার সামর্থ্য তাঁকে খুব দ্রুতই সম্ভাবনাময় ফুটবলার হিসেবে পরিচিতি দিয়েছে। এবারের পর্তুগাল দলে ব্রুনো ফার্নান্দেজ, বের্নার্দো সিলভা, ওতাভিওদের মতো প্লে–মেকার থাকায় রামোসের শুটিং সামর্থ্য কোচ সান্তোসের জন্য দারুণ এক সম্পদ।
সূত্রঃ প্রথম আলো