শেরপুর সীমান্তবর্তী পাহাড়ি এলাকায় গরু পালন দিন দিনই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে
- আপডেট সময় : ১০:৩৩:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
- / ২২৭৬ বার পড়া হয়েছে
শেরপুরের সীমান্তবর্তী পাহাড়ি এলাকায় হত দরিদ্র পরিবারের মধ্যে গরু পালন দিন দিনই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অবারিত গোচারণ ভুমি এবং প্রাকৃতিক গো-খাদ্যে ভরপুর পাহাড়ি এলাকায় অসহায় পরিবারগুলো গবাদি পশু পালন করে লাভবান হওয়ার পাশাপাশি সংসারের অভাব অনটন ঘোচাতে সক্ষম হয়েছে। আসন্ন কোরবানীর ঈদে ভারতীয় গরুর অনুপ্রবেশ প্রতিরোধের দাবী স্থানীয় কৃষকদের।শেরপুর প্রতিনিধি মহিউদ্দিন সোহেল এর প্রতিবেদন।
গরু’র রাখালরা প্রতিদিন সকালে গ্রাম থেকে পাহাড়ি জঙ্গলে এবং খোলা মাঠে গরু চড়িয়ে আশপাশে বিশ্রাম নেয়। আবার কেউবা অন্যান্য কাজ সেরে সন্ধ্যার আগে মাঠ থেকে গরু নিয়ে এসে তাদের গোয়াল ঘরে তুলে। এভাবেই প্রতিদিন কোন রকম বাড়তি খাদ্য না ব্যাবহার করেই গরু পালন করে আসছে যুগ যুগ ধরে। পাহাড়ে গরু চড়ানোর সময় যাতে হারিয়ে না যায় সেজন্যে অনেক গরুর গলায় বেঁধে দেয়া হয় বিশেষ ধরনের ঘন্টা । ভারতীয় গরুর অনুপ্রবেশ না হলে এবার গরুর ন্যায্য দাম পাবে পাহাড়ী অঞ্চলের প্রান্তিক কৃষকরা এমনটায় মনে করেন সচেতন স্থানীয়রা।
সুযোগ পেলে গরু পালনে পাহাড়ী জনপদের মানুষ গুলো হয়ে উঠবে স্বাবলম্ভী আর ভারতীয় গরুর অনুপ্রবেশ প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে উর্ধ্বতন মহলে অনুরোধ জানালেন জেলা প্রানী সম্পদ বিভাগের এ কর্মকর্তা । শেরপুরের চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য অংশ সরবরাহ করা যাবে এ অঞ্চলের কৃষকদের গরু।