মহামারির সংক্রমণ ঠেকাতে ২৩ দফা নির্দেশনা দিয়ে সকাল ৬টা থেকে ১৪ দিনের ঢাকাসহ সারাদেশে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়েছে।

সতর্কতায় রাজশাহীতে সকাল থেকেই মাঠে রয়েছে আইনশৃংখলা বাহিনী।নির্দেশনা কার্যকর হওয়ায় বন্ধ থাকা দোকানপাট খোলেনি। আগে থেকেই বন্ধ আছে সকল মার্কেট ও বিপণী বিতান। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট বসিয়েছে আনসার ব্যাটালিয়ান পুলিশ। টহলে মাঠে আছে সেনাবাহিনী। তবে বেলা ১১টা পর্যন্ত নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে পুলিশের উপস্থিতি চোখে পড়ে নি।

চট্টগ্রামে করোনার বিস্তার ঠেকাতে ঈদের পরের কঠোর লকডাউনের প্রথম দিনে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ কার্যকরে ব্যপক তৎপর ছিলো প্রশাসন। রেব, পুলিশ, বিজিবির ও সেনাসদস্যদের টহলের পাশা-পাশি প্রবেশ মুখগুলোতে চেকপোস্ট বসায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
পুনরায় জারি করা ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধের প্রথমদিন সিরাজগঞ্জে মোটামুটি কঠোরভাবেই কার্যকর হতে দেখা গেছে।

জামালপুর শহরের মোড়ে মোড়ে মেতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না কেউই। দুরপাল্লায় যানবাহন চলাচলও বন্ধ আছে।

মাদারীপুরে সকাল থেকেই জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, পুলিশসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের মাঠে দেখা গেছে।
প্রথম দিনই আইন শৃংখলা বাহিনীর দখলে ছিলো নাটোর। সকাল থেকেই সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বড় বড় মার্কেট বন্ধ থাকতে দেখা গেছে।

চুয়াডাঙ্গায় রাস্তাঘাট ছিলো একেবারেই ফাঁকা। ঈদের ঘোরাঘুরি ছাড়া কাউকেই রাস্তায় তেমন একটা বাইরে বের হতে দেখা যায়নি। বিপনী বিতান, দোকান পাটসহ সবধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

নেত্রকোণায় সকাল থেকে দূরপাল্লার বাসসহ জেলার অভ্যন্তরীন সড়কে সকল প্রকার যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।