সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন জেলায় পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হচ্ছে
- আপডেট সময় : ০২:৩২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০
- / ১৬০৬ বার পড়া হয়েছে
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে শেরপুর, মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জ, দিনাজপুর, পাবনাসহ বিভিন্ন জেলায় পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হচ্ছে।
শেরপুরের সাতটি গ্রামে সৌদির সঙ্গে মিলিয়ে পালিত হচ্ছে ঈদুল আযহা। গ্রামগুলো হলো- সদরের উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর, নালিতাবাড়ীর নন্নী পশ্চিমপাড়া, গোবিন্দনগর ছয়আনি পাড়া, নকলার নারায়নখোলা ও চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি বনগাঁও চতল। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ১০টার মধ্যে এসব গ্রামে ঈদুল আযহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
মৌলভীবাজারের কয়েকটি স্থানে সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ঈদ উল আযহা উদযাপন করলেন জেলার অর্ধ শতাধিক পরিবারের মুসল্লী। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত ও পশু কোরবানি করা হয়। তবে ঈদ জামাতে স্বাস্থ্য বিধি মানা হয়নি। অধিকাংশ মুসল্লি মাস্ক ছাড়া সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখেই ঈদ জামাত আদায় করতে দেখা যায়।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার লামাপাড়া এলাকায় সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদুল আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ৯টায় হযরত শাহ্ সুফী মমতাজিয়া এতিমখানা ও হেফজখানা মাদ্রাসায় ‘জাহাগিরিয়া তরিকার’ অনুসারীরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করেন । প্রতি বছরের মত এবারও ঈদের জামাতে গাজীপুরের টঙ্গী, ঢাকার কেরানীগঞ্জ, পুরান ঢাকা, ডেমরা, সাভার এবং নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ, বন্দর ও সোনারগাঁ উপজেলা থেকে মুসল্লিরা অংশ নেয়।ঈদের জামাতের ইমামের দায়িত্ব পালন করেন হযরত শাহ্ সুফী মমতাজিয়া মাদ্রাসার হাফেজ মাওলানা আনোয়ার হোসেন শুভ। জামাত শেষে পশু কোরবানী করেন তারা।
দিনাজপুরের সদর, চিরিরবন্দর, কাহারোল এবং বিরামপুর উপজেলার বেশ কিছু এলাকায় ঈদুল আযহা উদযাপিত হচ্ছে । এসব পরিবারের মুসল্লীরা জেলার বিভিন্ন স্থানে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল ৮টায় দিনাজপুর শহরের পার্টি সেন্টারে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে ঈমামতি করেন মাওলানা সাইফুল ইসলাম। শতাধিক মুসুল্লি এই ঈদ জামাতে অংশ নেয়।
পাবনার সুজানগর উপজেলার বদনপুর গ্রামে প্রায় ৪০টি পরিবার ঈদ উদযাপন করছে।
সকাল সাড়ে নয়টায় বদনপুর নকিবীয়া দরবার শরীফে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।