০১:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা পূরণ করতে শুরু হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:৫২:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ১৮৩২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আইসিটি ইকোসিস্টেম অংশীজনদের অংশগ্রহণে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আজ শুরু হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা ২০২৩। মেলায় প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক ট্রেন্ড তুলে ধরা হচ্ছে।

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রাকে সফল করতে বিভিন্ন খাতে নিজেদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন প্রদর্শন করছে হুয়াওয়ে। আর হুয়াওয়ের এইসব ডিজিটাল সল্যুশন মেলার দর্শনার্থীদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার উদ্বোধন করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ডা. দীপু মনি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

এছাড়া, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান এ কে এম রহমতুল্লাহ, এমপি; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান।  শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন হুয়াওয়ের ক্যারিয়ার বিজনেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং চীফ অপারেটিং অফিসার ক্লিফ হু।

এই মেলায় ৭৭টি প্যাভিলিয়ন এবং ৫২টি স্টল রয়েছে যেখানে বিভিন্ন আইসিটি কোম্পানি, টেলিকম অপারেটর, মোবাইল আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, ইন্টারনেট এবং অবকাঠামো পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং আরও অনেকে অংশগ্রহণ করেছেন। মেলার প্রথম দিনই প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিসহ আমন্ত্রিত সম্মানিত অতিথিগণ হুয়াওয়ে প্যাভিলিয়ন পরিদর্শন করেন। 

এবছর হুয়াওয়ে’র প্যাভিলিয়নে ৫.৫জি, এন্টারপ্রাইজ বিজনেস সল্যুশন, হুয়াওয়ে ক্লাউড ও ডিজিটাল পাওয়ারের মতো বিভিন্ন যুগান্তকারী উদ্ভাবন প্রদর্শন করা হচ্ছে।  রয়েছে সার্ভিস রোবট, স্মার্ট পোর্ট ও ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের ডেমো সাইট।  সম্ভাবনাময় স্মার্ট পোর্ট ও ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশন ব্যবহার করে বাংলাদেশ কীভাবে উপকৃত হতে পারে, সে বিষয়গুলোও তুলে ধরা হচ্ছে।

মেলায় হুয়াওয়ে ক্লাউড দিচ্ছে ২০ শতাংশ ছাড়। আগ্রহীরা হুয়াওয়ে প্যাভিলিয়নে এসে ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে পরবর্তীতে এই ছাড় উপভোগ করতে পারবে। পাশাপাশি, মেলায় আগত অতিথিদের জন্য প্রতি দুইঘণ্টা পরপর কুইজে অংশ নিয়ে আকর্ষণীয় পুরস্কার জিতে নেয়ার সুযোগ থাকছে।

অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশের মর্মার্থ এককথায় বলা যায়, একুশ শতকের সোনার বাংলা। কেউ কেউ একে বলেন, সুখী ও সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। আর প্রযুক্তি হচ্ছে দেশের সকল মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটানোর প্রকৃষ্ট পথ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান বাস্তবতা। একটি রাষ্ট্রকে তখনই ডিজিটাল বলা যায় যখন সেখানে জীবনের সকল ক্ষেত্রে কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করা যায়। বর্তমানে দেশে স্বার্থক ডিজিটাল কানেক্টিভিটির মাধ্যমে গড়ে উঠছে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ। বাংলাদেশ এই ডিজিটাল রূপান্তরের প্রকৃষ্ট উদাহরণ।”

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, “প্রযুক্তির বিকাশের মাধ্যমে দেশ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হতে চাই। বাংলাদেশ ডিজিটাল উদ্ভাবনে সক্ষম, এখন আমাদের সকলের দায়িত্ব ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করা। কারণ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের স্মার্ট মানুষ হতে হবে। এই ডিজিটাল মেলার মাধ্যমে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের যুগে প্রবেশ করছি।”

হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের চীফ অপারেটিং অফিসার ক্লিফ হু বলেন, “গত তিন বছরে বাংলাদেশের টেলিকম খাত সফলভাবে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সাফল্য অর্জন করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের দক্ষিণ এশিয়ার ডিজিটাল হাব হয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের আইসিটি পার্টনার হিসেবে হুয়াওয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন অর্জনে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বাংলাদেশ সরকারের দিক নির্দেশনায় এবং সকল ইকোসিস্টেম অংশীদারদের সহযোগিতায়, হুয়াওয়ে স্মার্ট সিটি, স্মার্ট শিক্ষা ও ৫.৫জি’র মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সফল প্রয়োগের মাধ্যমে ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরাণ্বিত করবে। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে হুয়াওয়ে একটি সম্পূর্ণ কানেক্টেড, ডেভেলপড ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে এই খাতের সকল পার্টনারদের সাথে একসঙ্গে কাজ করে যাবে।”

বাংলাদেশের আইসিটি খাতের প্রবৃদ্ধি গতিশীল করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশন বাস্তবায়ন করতে ও প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে, ৫.৫জি, ক্লাউড নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে সরকার ও বিভিন্ন অংশীদারের সাথে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা পূরণ করতে শুরু হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা

আপডেট সময় : ০৩:৫২:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩

আইসিটি ইকোসিস্টেম অংশীজনদের অংশগ্রহণে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আজ শুরু হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা ২০২৩। মেলায় প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক ট্রেন্ড তুলে ধরা হচ্ছে।

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রাকে সফল করতে বিভিন্ন খাতে নিজেদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন প্রদর্শন করছে হুয়াওয়ে। আর হুয়াওয়ের এইসব ডিজিটাল সল্যুশন মেলার দর্শনার্থীদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার উদ্বোধন করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ডা. দীপু মনি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

এছাড়া, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান এ কে এম রহমতুল্লাহ, এমপি; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান।  শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন হুয়াওয়ের ক্যারিয়ার বিজনেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং চীফ অপারেটিং অফিসার ক্লিফ হু।

এই মেলায় ৭৭টি প্যাভিলিয়ন এবং ৫২টি স্টল রয়েছে যেখানে বিভিন্ন আইসিটি কোম্পানি, টেলিকম অপারেটর, মোবাইল আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, ইন্টারনেট এবং অবকাঠামো পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং আরও অনেকে অংশগ্রহণ করেছেন। মেলার প্রথম দিনই প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিসহ আমন্ত্রিত সম্মানিত অতিথিগণ হুয়াওয়ে প্যাভিলিয়ন পরিদর্শন করেন। 

এবছর হুয়াওয়ে’র প্যাভিলিয়নে ৫.৫জি, এন্টারপ্রাইজ বিজনেস সল্যুশন, হুয়াওয়ে ক্লাউড ও ডিজিটাল পাওয়ারের মতো বিভিন্ন যুগান্তকারী উদ্ভাবন প্রদর্শন করা হচ্ছে।  রয়েছে সার্ভিস রোবট, স্মার্ট পোর্ট ও ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের ডেমো সাইট।  সম্ভাবনাময় স্মার্ট পোর্ট ও ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশন ব্যবহার করে বাংলাদেশ কীভাবে উপকৃত হতে পারে, সে বিষয়গুলোও তুলে ধরা হচ্ছে।

মেলায় হুয়াওয়ে ক্লাউড দিচ্ছে ২০ শতাংশ ছাড়। আগ্রহীরা হুয়াওয়ে প্যাভিলিয়নে এসে ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে পরবর্তীতে এই ছাড় উপভোগ করতে পারবে। পাশাপাশি, মেলায় আগত অতিথিদের জন্য প্রতি দুইঘণ্টা পরপর কুইজে অংশ নিয়ে আকর্ষণীয় পুরস্কার জিতে নেয়ার সুযোগ থাকছে।

অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশের মর্মার্থ এককথায় বলা যায়, একুশ শতকের সোনার বাংলা। কেউ কেউ একে বলেন, সুখী ও সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। আর প্রযুক্তি হচ্ছে দেশের সকল মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটানোর প্রকৃষ্ট পথ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান বাস্তবতা। একটি রাষ্ট্রকে তখনই ডিজিটাল বলা যায় যখন সেখানে জীবনের সকল ক্ষেত্রে কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করা যায়। বর্তমানে দেশে স্বার্থক ডিজিটাল কানেক্টিভিটির মাধ্যমে গড়ে উঠছে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ। বাংলাদেশ এই ডিজিটাল রূপান্তরের প্রকৃষ্ট উদাহরণ।”

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, “প্রযুক্তির বিকাশের মাধ্যমে দেশ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হতে চাই। বাংলাদেশ ডিজিটাল উদ্ভাবনে সক্ষম, এখন আমাদের সকলের দায়িত্ব ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করা। কারণ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের স্মার্ট মানুষ হতে হবে। এই ডিজিটাল মেলার মাধ্যমে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের যুগে প্রবেশ করছি।”

হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের চীফ অপারেটিং অফিসার ক্লিফ হু বলেন, “গত তিন বছরে বাংলাদেশের টেলিকম খাত সফলভাবে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সাফল্য অর্জন করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের দক্ষিণ এশিয়ার ডিজিটাল হাব হয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের আইসিটি পার্টনার হিসেবে হুয়াওয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন অর্জনে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বাংলাদেশ সরকারের দিক নির্দেশনায় এবং সকল ইকোসিস্টেম অংশীদারদের সহযোগিতায়, হুয়াওয়ে স্মার্ট সিটি, স্মার্ট শিক্ষা ও ৫.৫জি’র মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সফল প্রয়োগের মাধ্যমে ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরাণ্বিত করবে। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে হুয়াওয়ে একটি সম্পূর্ণ কানেক্টেড, ডেভেলপড ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে এই খাতের সকল পার্টনারদের সাথে একসঙ্গে কাজ করে যাবে।”

বাংলাদেশের আইসিটি খাতের প্রবৃদ্ধি গতিশীল করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশন বাস্তবায়ন করতে ও প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে, ৫.৫জি, ক্লাউড নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে সরকার ও বিভিন্ন অংশীদারের সাথে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে।